হলোকাস্ট

Rwanda Genocide

রুয়ান্ডার গণহত্যাঃ ৮ লক্ষ মানুষকে যেভাবে মাত্র ১০০ দিনে হত্যা করা হয়েছিলো

১৯৯৪ সালের ৬ এপ্রিল আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডায় হুতু সম্প্রদায় তুতসি জনগোষ্ঠীকে নিধন করতে শুরু করে। ১৯৯৪ সালে রুয়ান্ডার গণহত্যা একটি নির্মম, রক্তক্ষয়ী হত্যাকাণ্ড, যার ফলে আনুমানিক ৮০০,০০০ টুটসি এবং কিছু হুতু সহানুভূতিশীল নাগরিক মারা গিয়েছিল। তুতসি এবং হুতুদের মধ্যে এ ধরনের বিদ্বেষ বেশীরভাগক্ষেত্রে বেলজিয়ামের শাসন ব্যবস্থায় তাদের সাথে যেভাবে আচরণ করা হয়েছিল মূলত তা থেকেই …

রুয়ান্ডার গণহত্যাঃ ৮ লক্ষ মানুষকে যেভাবে মাত্র ১০০ দিনে হত্যা করা হয়েছিলো Read More »

Jackson_Nuremberg

নুরেমবার্গ ট্রায়ালস; দ্য রোড টু জাস্টিস

নাৎসি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত নুরেমবার্গ ট্রায়াল ১৯৪৫ থেকে ১৯৪৯ সালের মধ্যে জার্মানির নুরেমবার্গে অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। এটি ছিল মোট ১৩ টি বিচারের একটি সিরিজ। আসামিদের মধ্যে, জার্মান নাৎসি পার্টির কর্মকর্তা এবং উচ্চপদস্থ সামরিক অফিসার অন্তর্ভুক্ত ছিল। এছাড়া শিল্পপতি, আইনজীবি এবং ডাক্তারদেরকে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের মতো অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। যদিও নাৎসি নেতা অ্যাডল্ফ …

নুরেমবার্গ ট্রায়ালস; দ্য রোড টু জাস্টিস Read More »

Nuremberg Trials, 1945-46

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া যেমন ছিল। 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানদের গণহত্যার স্বীকার হওয়া ভুক্তভুগিদের বিচার পাওয়ার একমাত্র উপায় ছিল আইন। আন্তর্জাতিক এবং দেশীয় উভয় আদালত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছিল। ১৯৪২ সালের শীতের শুরুর দিকে মিত্রশক্তির অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন সরকার অক্ষ শক্তির যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার জন্য তাদের দৃঢ় প্রতিজ্ঞার কথা ঘোষণা করেছিলেন। ১৯৪৩ সালের অক্টোবরে মার্কিন রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট, ব্রিটিশ …

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া যেমন ছিল।  Read More »

Jewish_prisoners_forced_to_work_for_a_Sonderkommando

নাৎসি কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পগুলিতে কাপোসের ভূমিকা

ক্যাপস ছিল হিটলারের এসএস বাহিনী কর্তৃক নির্বাচিত “একপ্রকার কার্যকরী বন্দী”। এ নামটি জার্মান শব্দ Funktionshäftling থেকে এসেছে। ক্যাপস’রা ছিল সেই ধরণের বন্দী যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসিদের সাথে একই নাৎসি কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প (concentration camp) এ অন্য বন্দীদের উপরে অত্যাচারের নেতৃত্ব বা প্রশাসনিক ভূমিকা পালন করার জন্য সহযোগিতা করতো। পুরো ইউরোপ জুড়ে নাৎসিদের নির্মিত ৪২,০০০ কনসেন্ট্রেশন …

নাৎসি কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পগুলিতে কাপোসের ভূমিকা Read More »

AnneFrank1940

অ্যানা ফ্র্যাঙ্ক (Anne Frank), এক হতভাগ্য কিশোরীর স্মৃতিগাথা

অ্যানা ফ্র্যাঙ্ক (Anne Frank) এর জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ জুন। ১৯৩৩ সালে অ্যানে ফ্র্যাঙ্ক, তার বোন এবং বাবা-মাসহ জার্মানি থেকে নেদারল্যান্ডসে চলে এসেছিল। এটা ছিল এমন একটা সময়, যখন হিটলার সদ্য জার্মানির ক্ষমতায় এসেছিলেন, এবং ইহুদীদের জীবনযাত্রাকে আরও কঠিন করে তুলেছিলেন। সে ছিল এমন একজন ইহুদী কিশোরী, যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় (১৯৪২ সালের দিকে) নাৎসি-অধিষ্ঠিত …

অ্যানা ফ্র্যাঙ্ক (Anne Frank), এক হতভাগ্য কিশোরীর স্মৃতিগাথা Read More »

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গড়ে ওঠা আইনস্টাটগ্রুপেন (Einsatzgruppen) নামে পরিচিত এক মোবাইল কিলিং স্কোয়াড

জার্মান সেনা এবং তাদের সহযোগীদের নিয়ে একটি মোবাইল কিলিং স্কোয়াড তৈরি হয়েছিলো হলোকাস্টের সময়, এবং যাদের নাম ছিল আইনস্টাটগ্রুপেন (Einsatzgruppen)। সোভিয়েত ইউনিয়নে জার্মান আগ্রাসনের পরবর্তী সময়ে দশ লক্ষেরও বেশি মানুষকে হত্যা করেছিল এ গ্রুপটি। ১৯৪১ সালের জুন থেকে ১৯৪৩ সালের বসন্ত কাল পর্যন্ত চলমান অভিযানগুলি কমে যাওয়ার আগে পর্যন্ত, আইনস্টাটগ্রুপেন পূর্বের নাৎসি-অধিকৃত অঞ্চলে ইহুদি, কমিউনিস্ট …

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গড়ে ওঠা আইনস্টাটগ্রুপেন (Einsatzgruppen) নামে পরিচিত এক মোবাইল কিলিং স্কোয়াড Read More »

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদী হত্যার প্রকৃত সংখ্যা কত? (নাৎসি বাহিনীর দ্বারা সমস্ত ইউরোপে কত সংখ্যক ইহুদী হত্যার স্বীকার হয়?)

হলোকাস্টের সময়, নাৎসি বাহিনীর দ্বারা সমস্ত ইউরোপে হত্যার স্বীকার হওয়া প্রকৃত ইহুদী নাগরিকের সংখ্যা কত? এ প্রশ্নটির উত্তর আমরা অনেকেই, বিভিন্নভাবে জানি। কেউ বলবে দুই- তৃতীয়াংশ, কেউ বলবে ৬০ লক্ষ, আবার এমনও উত্তর হতে পারে প্রকৃত মৃতের সংখ্যা অজানা। আসলে এ প্রতিটা উত্তরই সঠিক। কিন্তু এ উত্তর গুলোর বাইরে কিছু সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান রয়েছে, যা থেকে …

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদী হত্যার প্রকৃত সংখ্যা কত? (নাৎসি বাহিনীর দ্বারা সমস্ত ইউরোপে কত সংখ্যক ইহুদী হত্যার স্বীকার হয়?) Read More »

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (second world war) পরের ইহুদী মাইগ্রেশন

হিটলার ইহুদীদের তাড়াতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি কি পেরেছিলেন? কি উত্তর দিবেন পাঠক। আমরা অনেকেই অনেক সময় জানতে চেস্টা করেছি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে হলোকাস্ট থেকে বেঁচে যাওয়া ইহুদীদের কি অবস্থা হয়েছিল। এ বিশয়টা আসলেই গুরুত্বপূর্ণ, কারন তাদের সম্পর্কে অনেক সময়ই ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া আমরা দেখতে পাই। এদের কেউ পছন্দ করে, কেউ বা আবার ঘৃণা করে। তবে …

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (second world war) পরের ইহুদী মাইগ্রেশন Read More »

auschwitz concentration camp

আউশভিটস কনসেন্ট্রেশন (Auschwitz concentration camp) এবং ডেথ ক্যাম্প

আউশভিটস ছিল নাৎসিদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একাধারে কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্প এবং ডেথ ক্যাম্প উভয়ই হিসাবে নির্মিত একটি কসাইখানা। নাৎসিদের দ্বারা নির্মিত ক্যাম্পগুলোর মধ্যে এটি ছিল বৃহত্তম এবং এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে কার্যকর ধারাবাহিক গণহত্যা কেন্দ্র। এখানে ১১ লক্ষ মানুষকে খুন করা হয়েছিল, যাদের বেশিরভাগই ছিল ইহুদী। সে সময় আউশউইজ, মৃত্যু, হলোকাস্ট এবং ইউরোপীয় ইহুদিদের ধ্বংসের প্রতীক হয়ে উঠেছিলো। …

আউশভিটস কনসেন্ট্রেশন (Auschwitz concentration camp) এবং ডেথ ক্যাম্প Read More »

জার্মান কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্প এর তালিকা এবং এর কুখ্যাত ইতিহাস

১৯৩৩ পরবর্তী হলোকাস্টের সময়, নাৎসিরা পুরো ইউরোপ জুড়েই কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্প স্থাপন করেছিল। আপনি যদি এ ক্যাম্পগুলির অবস্থান নির্ণয় করতে যান, তবে একটা বিষয় আপনি খুব ভালভাবেই বুঝতে পারবেন যে, পূর্ব ইউরোপ জুড়ে হিটলারের নাৎসি বাহিনী আসলেই কতটা প্রসারিত হয়েছিল এবং তাদের উপস্থিতি সেখানকার সার্বিক জীবনজাত্রায় কতটা প্রভাব ফেলেছিল।   প্রথমদিকে, হিটলারের চিন্তায় ইহুদীরা না থাকলেও, …

জার্মান কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্প এর তালিকা এবং এর কুখ্যাত ইতিহাস Read More »

Scroll to Top